১০:৪১ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৩ জুন ২০২৫

সৌদির সঙ্গে ১০০ বিলিয়ন ডলারের অস্ত্র চুক্তি যুক্তরাষ্ট্রের

  • আপডেট সময়: ০৮:৪৭:৫৮ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৩ মে ২০২৫
  • 19

অনলাইন ডেস্ক : যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের চলমান সৌদি আরব সফরে যেসব চুক্তি হচ্ছে তার মধ্যে ১০০ বিলিয়ন ডলারের একটি অস্ত্র চুক্তিও আছেবলে জানিয়েছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি।

এ চুক্তির আওতায় সৌদি আরব যুক্তরাষ্ট্রের কাছ থেকে অস্ত্র ও অন্য সামরিক উপকরণ ক্রয় করবে। এ প্যাকেজের আওতায় রাডার সিস্টেম ও পরিবহন বিমান কেনার বিষয়টিও আছে বলে জানা যাচ্ছে।

অনেকদিন ধরেই সৌদি আরবের অস্ত্রের বড় সরবরাহকারী দেশ যুক্তরাষ্ট্র। যদিও দেশ দুটির মধ্যে সম্পর্কে কিছুটা ভাটা পড়েছিলো জো বাইডেন ক্ষমতায় থাকার সময় ২০২১ সালে। ইয়েমেন যুদ্ধে দেশটির ভূমিকা উদ্বেগ প্রকাশ করে তখন সৌদি আরবকে অস্ত্র বিক্রি বন্ধ করেছিলো বাইডেন প্রশাসন।

এর আগে সৌদি সাংবাদিক জামাল খাসোগজির হত্যাকাণ্ডও দেশ দুটির সম্পর্কে প্রভাব ফেলেছিলো। যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর রিপোর্টে বলা হয়েছিলো যে যুবরাজ মোহাম্মেদ বিন সালমান ওই হত্যাকাণ্ডের অনুমোদন দিয়েছিলেন। যদিও এ অভিযোগ সৌদি আরব সবসময় প্রত্যাখ্যান করে আসছে।

উত্তরাধুনিক

Writer, Singer & Environmentalist

সৌদির সঙ্গে ১০০ বিলিয়ন ডলারের অস্ত্র চুক্তি যুক্তরাষ্ট্রের

আপডেট সময়: ০৮:৪৭:৫৮ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৩ মে ২০২৫

অনলাইন ডেস্ক : যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের চলমান সৌদি আরব সফরে যেসব চুক্তি হচ্ছে তার মধ্যে ১০০ বিলিয়ন ডলারের একটি অস্ত্র চুক্তিও আছেবলে জানিয়েছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি।

এ চুক্তির আওতায় সৌদি আরব যুক্তরাষ্ট্রের কাছ থেকে অস্ত্র ও অন্য সামরিক উপকরণ ক্রয় করবে। এ প্যাকেজের আওতায় রাডার সিস্টেম ও পরিবহন বিমান কেনার বিষয়টিও আছে বলে জানা যাচ্ছে।

অনেকদিন ধরেই সৌদি আরবের অস্ত্রের বড় সরবরাহকারী দেশ যুক্তরাষ্ট্র। যদিও দেশ দুটির মধ্যে সম্পর্কে কিছুটা ভাটা পড়েছিলো জো বাইডেন ক্ষমতায় থাকার সময় ২০২১ সালে। ইয়েমেন যুদ্ধে দেশটির ভূমিকা উদ্বেগ প্রকাশ করে তখন সৌদি আরবকে অস্ত্র বিক্রি বন্ধ করেছিলো বাইডেন প্রশাসন।

এর আগে সৌদি সাংবাদিক জামাল খাসোগজির হত্যাকাণ্ডও দেশ দুটির সম্পর্কে প্রভাব ফেলেছিলো। যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর রিপোর্টে বলা হয়েছিলো যে যুবরাজ মোহাম্মেদ বিন সালমান ওই হত্যাকাণ্ডের অনুমোদন দিয়েছিলেন। যদিও এ অভিযোগ সৌদি আরব সবসময় প্রত্যাখ্যান করে আসছে।