
এতে বলা হয়েছে, গাজা উপত্যকাজুড়ে পাঁচ লাখের বেশি মানুষ দুর্ভিক্ষ ও মৃত্যুর মতো বিপর্যয়কর অবস্থার মুখোমুখি। ইসরায়েল এখনো গাজায় সহায়তা প্রবেশে কঠোর সীমাবদ্ধতা আরোপ করছে। দেশটি গাজায় দুর্ভিক্ষের কথা অস্বীকার করে বলেছে, আইপিসির প্রতিবেদনটি হামাসের মিথ্যাচারের ওপর ভিত্তি করে তৈরি করা হয়েছে।
যদিও আইপিসি সরাসরি দুর্ভিক্ষ ঘোষণা করতে পারে না। সাধারণত দুর্ভিক্ষ পরিস্থিতি সরকার বা জাতিসংঘের মাধ্যমে আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা করা হয়। তবে আইপিসি-এর এই নতুন শ্রেণিবিন্যাস জাতিসংঘকে আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেওয়ার দিকে ধাবিত করতে পারে।
এই সময়ের মধ্যে প্রায় এক-তৃতীয়াংশ মানুষ আইপিসি ফেজ ৫ পর্যায়ের বিপর্যয়কর অবস্থায় থাকবে। অর্থাৎ প্রায় ৬ লাখ ৪১ হাজার মানুষ এই পরিস্থিতির সম্মুখীন হবে। এদিকে ফেজ ৪ পর্যায়ে থাকা মানুষের সংখ্যা বেড়ে ১১ লাখ ৪০ হাজারে পৌঁছাবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
৯০ শতাংশের বেশি বাড়িঘর ক্ষতিগ্রস্ত বা ধ্বংস হয়েছে। স্বাস্থ্যসেবা, পানি, স্যানিটেশন ও স্বাস্থ্যবিধি ব্যবস্থা পুরোপুরি ভেঙে পড়েছে। এ ছাড়া অন্তত ৬২ হাজার ১২২ জন ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন।























