০২:৩৯ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১১ নভেম্বর ২০২৫

কেমিক্যাল কারখানা ও গার্মেন্টসের ফায়ার লাইসেন্স ছিল না

  • আপডেট সময়: ০৫:৩৩:২১ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৪ অক্টোবর ২০২৫
  • 18

সাংবাদিকদের ব্রিফ করছেন ফায়ার সার্ভিস কর্মকর্তা। ছবি: সংগৃহীত


মিরপুরের রূপনগরের শিয়ালবাড়ি এলাকায় গার্মেন্টস ও কেমিক্যাল কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় প্রতিষ্ঠান দুটির কোনো ফায়ার লাইসেন্স ছিল না বলে জানিয়েছেন ফায়ার সার্ভিসের পরিচালক (অপারেশন) লেফটেন্যান্ট কর্নেল তাজুল ইসলাম।

মঙ্গলবার (১৪ অক্টোবর) রাতে ঘটনাস্থলের পাশে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ তথ্য জানান।

তিনি বলেন, কেমিক্যাল গুদাম ও গার্মেন্টসের কোনো ফায়ার লাইসেন্স ছিল না। অগ্নিনির্বাপণের ব্যবস্থাও ছিল না। কোনো ধরনের ফায়ার সেফটি প্ল্যানও ছিল না।

এ ঘটনায় তিনি আরও জানান, কেমিক্যাল কারখানার মালিক এবং গার্মেন্টস কারখানার মালিককে এখনো খুঁজে পাওয়া যায়নি। গার্মেন্টস কারখানাটির ভেতরে কতজন শ্রমিক কাজ করছিলেন, সেই সংখ্যাও এখনো জানা যায়নি। তবে গার্মেন্টস কারখানার দ্বিতীয় ও তৃতীয় তলা থেকে ১৬ জনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। উদ্ধার করা মরদেহগুলো ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হচ্ছে।

কেমিক্যাল কারখানা ও গার্মেন্টসে কীভাবে আগুন লেগেছে—এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, বিষয়টি এখনো নিশ্চিতভাবে বলা যাচ্ছে না। তবে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, কেমিক্যাল কারখানা থেকেই আগুনের সূত্রপাত হয়েছে।

তিনি আরও জানান, কেমিক্যাল কারখানার আগুন এখনো পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে আসেনি। তবে গার্মেন্টস কারখানার আগুন নিয়ন্ত্রণে এসেছে। আগুন নিয়ন্ত্রণে ফায়ার সার্ভিসের ১২টি ইউনিট কাজ করছে। তবে আগুন নিয়ন্ত্রণ পুরোপুরি সমাপ্ত ঘোষণা করা হয়নি।

 

উত্তরাধুনিক

Writer, Singer & Environmentalist

ভ্যাঙ্কি আংটি: ঐশ্বরিয়ার হাতের এই আংটি কখনও খোলেন না, জানেন এর পেছনের গল্প?

কেমিক্যাল কারখানা ও গার্মেন্টসের ফায়ার লাইসেন্স ছিল না

আপডেট সময়: ০৫:৩৩:২১ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৪ অক্টোবর ২০২৫

সাংবাদিকদের ব্রিফ করছেন ফায়ার সার্ভিস কর্মকর্তা। ছবি: সংগৃহীত


মিরপুরের রূপনগরের শিয়ালবাড়ি এলাকায় গার্মেন্টস ও কেমিক্যাল কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় প্রতিষ্ঠান দুটির কোনো ফায়ার লাইসেন্স ছিল না বলে জানিয়েছেন ফায়ার সার্ভিসের পরিচালক (অপারেশন) লেফটেন্যান্ট কর্নেল তাজুল ইসলাম।

মঙ্গলবার (১৪ অক্টোবর) রাতে ঘটনাস্থলের পাশে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ তথ্য জানান।

তিনি বলেন, কেমিক্যাল গুদাম ও গার্মেন্টসের কোনো ফায়ার লাইসেন্স ছিল না। অগ্নিনির্বাপণের ব্যবস্থাও ছিল না। কোনো ধরনের ফায়ার সেফটি প্ল্যানও ছিল না।

এ ঘটনায় তিনি আরও জানান, কেমিক্যাল কারখানার মালিক এবং গার্মেন্টস কারখানার মালিককে এখনো খুঁজে পাওয়া যায়নি। গার্মেন্টস কারখানাটির ভেতরে কতজন শ্রমিক কাজ করছিলেন, সেই সংখ্যাও এখনো জানা যায়নি। তবে গার্মেন্টস কারখানার দ্বিতীয় ও তৃতীয় তলা থেকে ১৬ জনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। উদ্ধার করা মরদেহগুলো ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হচ্ছে।

কেমিক্যাল কারখানা ও গার্মেন্টসে কীভাবে আগুন লেগেছে—এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, বিষয়টি এখনো নিশ্চিতভাবে বলা যাচ্ছে না। তবে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, কেমিক্যাল কারখানা থেকেই আগুনের সূত্রপাত হয়েছে।

তিনি আরও জানান, কেমিক্যাল কারখানার আগুন এখনো পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে আসেনি। তবে গার্মেন্টস কারখানার আগুন নিয়ন্ত্রণে এসেছে। আগুন নিয়ন্ত্রণে ফায়ার সার্ভিসের ১২টি ইউনিট কাজ করছে। তবে আগুন নিয়ন্ত্রণ পুরোপুরি সমাপ্ত ঘোষণা করা হয়নি।