০১:৪৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১১ নভেম্বর ২০২৫

পাকিস্তানে বৃষ্টি ও বন্যায় মৃত্যু বেড়ে ৬৫৭

  • আপডেট সময়: ০৮:০১:৫৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৩ অগাস্ট ২০২৫
  • 53

পাকিস্তানে ভারি বৃষ্টি ও বন্যায় মৃত্যু বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৬৫০ জনে, আহত হয়েছেন অন্তত ৯২০ জন।২৬ জুন থেকে বৈরি আবহাওয়ায় সারাদেশে এই হতাহতের ঘটনা ঘটে বলে জানিয়েছে দেশটির জাতীয় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কেন্দ্র।

পাকিস্তান ভয়াবহতম বর্ষা মৌসুম চলছে। টানা বৃষ্টি ও পাহাড়ি ঢল দেশের বিস্তীর্ণ অঞ্চল ডুবিয়ে দিয়েছে। আকস্মিক বন্যা, ঘরবাড়ি ধসে পড়া, বজ্রপাতে ও পাহাড়ি ঢলেই বেশির ভাগ মৃত্যু হয়েছে। সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত খাইবার পাখতুনখাওয়া (কেপি) প্রদেশ। সেখানে দুর্গম পার্বত্য অঞ্চল।

উদ্ধারকারী কর্মকর্তারা জানান, গতকালই খাইবার পাখতুনখোয়া থেকে ৩৭৩ জনের মরদেহ উদ্ধার করেছেন তারা। তাদের বেশিরভাগই বুনের জেলায়।

পাঞ্জাবেও একই চিত্র। মুলতান, কাবিরওয়ালা, ঝাং, খুশাবে ভারি বর্ষণে নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। চোয়াসৈদন শাহে ৬৭ মিমি বৃষ্টি রেকর্ড করা হয়।

২০২২ সালে ভয়াবহ বন্যায় দেশটির এক-তৃতীয়াংশ পানিতে ডুবে যায়। তখন প্রায় ১,৭০০ মানুষ মারা যান। এবারের পরিস্থিতিও আবার সেই আশঙ্কা তৈরি হয়েছে।

উত্তরাধুনিক

Writer, Singer & Environmentalist

ভ্যাঙ্কি আংটি: ঐশ্বরিয়ার হাতের এই আংটি কখনও খোলেন না, জানেন এর পেছনের গল্প?

পাকিস্তানে বৃষ্টি ও বন্যায় মৃত্যু বেড়ে ৬৫৭

আপডেট সময়: ০৮:০১:৫৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৩ অগাস্ট ২০২৫

পাকিস্তানে ভারি বৃষ্টি ও বন্যায় মৃত্যু বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৬৫০ জনে, আহত হয়েছেন অন্তত ৯২০ জন।২৬ জুন থেকে বৈরি আবহাওয়ায় সারাদেশে এই হতাহতের ঘটনা ঘটে বলে জানিয়েছে দেশটির জাতীয় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কেন্দ্র।

পাকিস্তান ভয়াবহতম বর্ষা মৌসুম চলছে। টানা বৃষ্টি ও পাহাড়ি ঢল দেশের বিস্তীর্ণ অঞ্চল ডুবিয়ে দিয়েছে। আকস্মিক বন্যা, ঘরবাড়ি ধসে পড়া, বজ্রপাতে ও পাহাড়ি ঢলেই বেশির ভাগ মৃত্যু হয়েছে। সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত খাইবার পাখতুনখাওয়া (কেপি) প্রদেশ। সেখানে দুর্গম পার্বত্য অঞ্চল।

উদ্ধারকারী কর্মকর্তারা জানান, গতকালই খাইবার পাখতুনখোয়া থেকে ৩৭৩ জনের মরদেহ উদ্ধার করেছেন তারা। তাদের বেশিরভাগই বুনের জেলায়।

পাঞ্জাবেও একই চিত্র। মুলতান, কাবিরওয়ালা, ঝাং, খুশাবে ভারি বর্ষণে নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। চোয়াসৈদন শাহে ৬৭ মিমি বৃষ্টি রেকর্ড করা হয়।

২০২২ সালে ভয়াবহ বন্যায় দেশটির এক-তৃতীয়াংশ পানিতে ডুবে যায়। তখন প্রায় ১,৭০০ মানুষ মারা যান। এবারের পরিস্থিতিও আবার সেই আশঙ্কা তৈরি হয়েছে।