০১:৫১ অপরাহ্ন, বুধবার, ১২ নভেম্বর ২০২৫

নেপালে জেন জিদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষ, নিহত ১৪

  • আপডেট সময়: ১২:২৬:২৫ অপরাহ্ন, সোমবার, ৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫
  • 24

ছবি: এএফপি


নেপালের রাজধানী কাঠমাণ্ডুর নিউ বানেশ্বরে সোমবার বিক্ষোভকারীদের সঙ্গে পুলিশের সহিংস সংঘর্ষে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৪-এ দাঁড়িয়েছে। হাজার হাজার তরুণ রাস্তায় নেমে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের ওপর সরকারের নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার ও দেশজুড়ে বিস্তৃত দুর্নীতির সংস্কৃতির অবসানের দাবিতে বিক্ষোভ করে। এতে পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষ হলে এ নিহতের ঘটনা ঘটে।


আরো পড়ুন

নেপালে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম বন্ধ, জেন জিদের বিক্ষোভ

https://www.kalerkantho.com/online/world/2025/09/08/1574525


দিনের শুরুতে সিভিল হাসপাতালে এক বিক্ষোভকারীর মৃত্যু হয়েছিল।

পরে সিভিল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আরো দুজন মারা যান বলে হাসপাতালের নির্বাহী পরিচালক মোহন চন্দ্র রেগমি জানান।

ন্যাশনাল ট্রমা সেন্টারের এক চিকিৎসক বলেন, বিক্ষোভে আহত চারজন সেখানে মারা গেছেন। আরো অন্তত ১০ জন গুরুতর আহত বিক্ষোভকারী হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন, যাদের মাথা ও বুকে গুলি লেগেছে।

প্রচুরসংখ্যক আহতকে সিভিল হাসপাতাল, এভারেস্ট হাসপাতাল ও ট্রমা সেন্টারসহ বিভিন্ন চিকিৎসাকেন্দ্রে নেওয়া হয়েছে।

সংসদ ভবনের সামনে বিক্ষোভকারীরা রেস্ট্রিকটেড এলাকা ভেঙে ভেতরে প্রবেশ করলে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায়। পুলিশ জলকামান, টিয়ার গ্যাস এবং গুলি ব্যবহার করে বিক্ষোভকারীদের ছত্রভঙ্গ করতে গেলে বহু মানুষ আহত হন।

জেনারেশন-জেড তরুণদের নেতৃত্বে এই আন্দোলনে মূল দাবি ছিল দুর্নীতির অবসান এবং সরকারের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আরোপিত নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার। সহিংস ঘটনার পর কাঠমাণ্ডু জেলা প্রশাসন রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় কারফিউ জারি করে।

এদিকে আন্দোলন দেশজুড়ে ছড়িয়ে পড়েছে, বড় শহরগুলোতেও বিক্ষোভ শুরু হয়েছে।

সূত্র: কাঠমাণ্ডু পোস্ট

 

উত্তরাধুনিক

Writer, Singer & Environmentalist

জেমস-আলী আজমতের কনসার্টে পুনম ও মধুবন্তী 

নেপালে জেন জিদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষ, নিহত ১৪

আপডেট সময়: ১২:২৬:২৫ অপরাহ্ন, সোমবার, ৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫

ছবি: এএফপি


নেপালের রাজধানী কাঠমাণ্ডুর নিউ বানেশ্বরে সোমবার বিক্ষোভকারীদের সঙ্গে পুলিশের সহিংস সংঘর্ষে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৪-এ দাঁড়িয়েছে। হাজার হাজার তরুণ রাস্তায় নেমে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের ওপর সরকারের নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার ও দেশজুড়ে বিস্তৃত দুর্নীতির সংস্কৃতির অবসানের দাবিতে বিক্ষোভ করে। এতে পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষ হলে এ নিহতের ঘটনা ঘটে।


আরো পড়ুন

নেপালে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম বন্ধ, জেন জিদের বিক্ষোভ

https://www.kalerkantho.com/online/world/2025/09/08/1574525


দিনের শুরুতে সিভিল হাসপাতালে এক বিক্ষোভকারীর মৃত্যু হয়েছিল।

পরে সিভিল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আরো দুজন মারা যান বলে হাসপাতালের নির্বাহী পরিচালক মোহন চন্দ্র রেগমি জানান।

ন্যাশনাল ট্রমা সেন্টারের এক চিকিৎসক বলেন, বিক্ষোভে আহত চারজন সেখানে মারা গেছেন। আরো অন্তত ১০ জন গুরুতর আহত বিক্ষোভকারী হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন, যাদের মাথা ও বুকে গুলি লেগেছে।

প্রচুরসংখ্যক আহতকে সিভিল হাসপাতাল, এভারেস্ট হাসপাতাল ও ট্রমা সেন্টারসহ বিভিন্ন চিকিৎসাকেন্দ্রে নেওয়া হয়েছে।

সংসদ ভবনের সামনে বিক্ষোভকারীরা রেস্ট্রিকটেড এলাকা ভেঙে ভেতরে প্রবেশ করলে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায়। পুলিশ জলকামান, টিয়ার গ্যাস এবং গুলি ব্যবহার করে বিক্ষোভকারীদের ছত্রভঙ্গ করতে গেলে বহু মানুষ আহত হন।

জেনারেশন-জেড তরুণদের নেতৃত্বে এই আন্দোলনে মূল দাবি ছিল দুর্নীতির অবসান এবং সরকারের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আরোপিত নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার। সহিংস ঘটনার পর কাঠমাণ্ডু জেলা প্রশাসন রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় কারফিউ জারি করে।

এদিকে আন্দোলন দেশজুড়ে ছড়িয়ে পড়েছে, বড় শহরগুলোতেও বিক্ষোভ শুরু হয়েছে।

সূত্র: কাঠমাণ্ডু পোস্ট